আজ বৃহস্পতিবার ( ৫ জুন) দুপুরে কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার হারুন-অর-রশীদ এ তথ্য জানান।তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড উপকূল এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করছে। অবৈধ কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ এবং নৌপথের নিরাপত্তায় নিয়মিত টহলসহ যৌথ এবং সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করছে এ বাহিনী। বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড তার চারটি জোনের এখতিয়ারভুক্ত ঢাকা, ভোলা, চট্টগ্রাম ও মোংলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ লঞ্চ, খেয়া, ফেরি ঘাটসমূহে ঈদ উপলক্ষ্যে জননিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ টহল, জনসচেতনতা মূলক মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, সন্দেহজনক ব্যক্তি ও বোট, নৌযান সমূহে তল্লাশি এবং যাত্রীদের ব্যাগ স্ক্যানসহ অন্যান্য নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বিশেষ করে ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদী, নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী, মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া ও বরিশালের মেঘনা নদীসহ ঢাকা-চাঁদপুর-বরিশাল-পটুয়াখালী-ভোলা নৌ রুটে চলাচলকারী যাত্রীবাহী জাহাজসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে কোস্ট গার্ড। একইসঙ্গে চট্টগ্রামের সদর ঘাট, বাংলা বাজার ঘাট, কর্ণফুলী ঘাট ও কুমিরা ঘাট, কক্সবাজার ৬নং ঘাট, আদিনাথ মন্দির ঘাট ও বড়ঘোপ ঘাট, খুলনার রূপসা, কয়রা ও নলিয়ান ঘাট, মোংলার শরণখোলা ও কৈখালী লঞ্চ, খেয়া ঘাট, ভোলার ইলিশা ও ভেদুরিয়া লঞ্চ ঘাট, পটুয়াখালী লঞ্চ ঘাট এবং বরিশালের ডিসি লঞ্চ ঘাটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ লঞ্চ, খেয়া, ফেরি ঘাটসমূহে নিয়মিত টহল অব্যাহত রয়েছে।